মহাপরাক্রমশালী প্রেসিডেন্ট তিনি। তার আঙ্গুলি হেলনে পুরো দেশ উঠে বসে। এক রাতে নিজের প্রাসাদে কাঁচের দেয়ালের ভেতরে বসে নিজের রাজধানী, আলোকসজ্জায় জ্বলজ্বল করা সিটি অফ লাইটসের দিকে তাকিয়ে সেটাই ভাবছিলেন তিনি। পাশে বসে ছিল তার কিশোর নাতি।
প্রেসিডেন্টের ছেলেকে বিদ্রোহীরা হত্যা করেছিল। নাতিই ছিল তার একমাত্র উত্তরাধিকার। নাতিকে তিনি বোঝাচ্ছিলেন, বড় হলে তাকেই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু নাতির তখন দেশ পরিচালনার ব্যাপারে কোনো আগ্রহ ছিল না। সে চাইছিল আইসক্রিম খেতে।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর জীবনীর উপর ভিত্তি করে প্রথম আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছিল ১৯৭৬ সালে। ‘দ্য ম্যাসেজ’ নামে ঐ চলচ্চিত্রটির নির্মাণের পেছনের কাহিনী নিয়ে রোর বাংলায় একটি প্রবন্ধও আছে। ক্লাসিক হিসেবে মর্যাদা প্রাপ্ত ঐ চলচ্চিত্রটি নির্মাণের প্রায় চার দশক পর বিশ্ববাসী আবারও একটি চলচ্চিত্র উপহার পেল রাসূলের (সা) জীবনী নিয়ে। ২০১৫ সালে নির্মিত এবারের চলচ্চিত্রটির নাম ‘মুহাম্মাদ: দ্য ম্যাসেঞ্জার অফ গড’। বিষয়বস্তু একই হলেও এবারের চলচ্চিত্রটি প্রায় সবদিক থেকেই ভিন্ন এবং একই সাথে কিছুটা বিতর্কিত। Continue reading মুহাম্মদ: দ্য ম্যাসেঞ্জার অফ গড – রাসূলের বাল্যকাল নিয়ে বিতর্কিত ইরানি চলচ্চিত্র→